ব্র্যান্ড এওয়ারনেস (Brand Awareness) এড সোশ্যাল মিডিয়ার জন্য বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ভাগ করা যায়। সাধারণত, সোশ্যাল মিডিয়াতে ব্র্যান্ড এওয়ারনেস বাড়ানোর জন্য নিচের ক্যাটাগরিগুলো বেশি ব্যবহৃত হয়:
১. ইমেজ/ভিজ্যুয়াল এডস (Image/Visual Ads)
- স্ট্যাটিক ইমেজ
- ইনফোগ্রাফিক্স
- কারোসেল (একাধিক ছবি)
২. ভিডিও এডস (Video Ads)
- শর্ট ভিডিও (Reels, Shorts, TikTok)
- লং ফরম্যাট ভিডিও (YouTube, Facebook)
- এনিমেটেড ভিডিও
৩. স্টোরি এডস (Story Ads)
- Instagram/Facebook Stories
- Snapchat Stories
৪. স্পন্সরড পোস্ট/বুস্টেড পোস্ট (Sponsored/Boosted Posts)
- ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, লিঙ্কডইন ইত্যাদিতে
৫. ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং (Influencer Marketing)
- মাইক্রো ইনফ্লুয়েন্সার
- ম্যাক্রো ইনফ্লুয়েন্সার
৬. ইন্টারেক্টিভ এডস (Interactive Ads)
- পোল, কুইজ, কনটেস্ট
৭. মেম/হিউমার এডস (Meme/Humor Ads)
- ব্র্যান্ড রিলেটেড মেম
- ট্রেন্ডিং কনটেন্ট
৮. UGC (User Generated Content) ক্যাম্পেইন
- কাস্টমার রিভিউ, ফটো, ভিডিও
৯. লাইভ সেশন/লাইভ এডস (Live Ads)
- Facebook/Instagram/YouTube Live
১০. কাভার/প্রোফাইল ফটো এডস
- ব্র্যান্ডেড কাভার ফটো, প্রোফাইল ফটো
সংক্ষেপে:
সোশ্যাল মিডিয়াতে ব্র্যান্ড এওয়ারনেস এডসের ক্যাটাগরি ৮-১০টি বা তারও বেশি হতে পারে, তবে মূলত এগুলোই সবচেয়ে জনপ্রিয় ও কার্যকর। আপনি চাইলে আপনার ব্র্যান্ডের টার্গেট অডিয়েন্স ও প্ল্যাটফর্ম অনুযায়ী ক্যাটাগরি কাস্টমাইজ করতে পারেন।